হন্তারক

 

ঘোর বর্ষা যতদিন না আসে, এই নদীর বুক পেরিয়ে ইতিউতি পার হয়ে যাওয়াটা কোনো কঠিন কাজ নয়। আবার কার্তিক মাস শেষ হয়ে এলেই তাড়াতাড়ি জল কমতে থাকে। নদীর এপারে কয়েকটা গ্রাম আর ছড়িয়ে ছিটিয়ে কিছু চাষ জমি নিয়েই কিছু মানুষের বসত এখানে। ওপারে, দূরে সরে গিয়ে ক্রমশ গভীর হয়ে ওঠা নিম, শাল-মহুয়ার জঙ্গল। তারও পিছনে, সকাল বিকাল নীল হয়ে থাকা পাহাড়ের সারি।

আজ ঘুম নেই মংলার চোখে। ধানে রং ধরেছে দেখে প্রতিবারের মতো এক উতল হাওয়া যেমন বুকের ভিতর খেলা ক’রে চলেছে, সাথে চলাচল দুশ্চিন্তারও। ফসল কেটে তোলা পর্যন্ত রাতের ঘুম এখন ক্রমশ মহার্ঘ্য হবে। এই মাঝের সময়টা বড় অনিশ্চিত। পুরুষ্ট হয়ে ওঠা, নুয়ে পড়া ধানের মাথাগুলো হাওয়ায় যখন দোদুল দোলে, বুকের ভিতর দ্রিমিদ্রিমি উৎকণ্ঠার মাদল বাজতে থাকে। এই বুঝি কালাপাহাড় ডাকাতের দল, বনজঙ্গল ভেঙে নেমে আসে ফসল লুঠে নিতে। মাঝেমাঝেই রাতে, জঙ্গল ছেড়ে আসা শুরু করেছে তারা। রাতভোর হাঁকডাক শোনা যায়। ওদের নদী পেরোনো তো শুধু সময়ের অপেক্ষা।

মংলা উশখুশ করে, পাশ ফিরে শোয়। কাল মাধুবুড়ো জঙ্গলের দিকে হাত দেখিয়ে বলছিল বাপদাদাদের কথা। জঙ্গলের উপর মানুষের স্বাভাবিক অধিকারের কথা। জীব ও প্রকৃতির সহাবস্থানের কথা। অথচ আজ সেই বনভূমিতে অবাধ বিচরণের অধিকারই তাদের নেই। একটু শুকনো মহুয়াফুল, শালপাতা বা সামান্য পাকা তেঁতুল কিম্বা খুচরো কাঠ, যার উপর তাদের প্রকৃতিগত অধিকার ছিল, আজ সব গেছে। বনজ সম্পদের সামান্য অংশেও তারা আজ অধিকার ফলাতে পারে না। শুধু ঠিকাদারেরাই রাজত্ব করে। গাছ কাটা থেকে শালপাতা পর্যন্ত, সবের উপর একমাত্র তাদের অধিকার। এদিকে মজা দেখো, নিজেদের চাষ জমিতে ফলানো ফসলের উপর নিজেদের যে অধিকার, সেও তো পরোক্ষে থাকে না। হারিয়ে যায় কখনও দামাল দস্যুতায়  তো কখনও সুদখোর বা মধ্যসত্ত্বভোগীদের শোষণে। যদিও কারণটা মংলা নিশ্চিত ক’রে জানে। জঙ্গল কমে চলেছে। তাই শুধু কালাপাহাড় বুনো হাতি কেন, শিয়াল, বুনো শুয়োর সহ অন্যান্য জন্তু জানোয়ারদের উৎপাত খুব বেড়ে গেছে। আজকাল ঘনঘন হামলা হচ্ছে। তেমনই পাল্লা দিয়ে মানুষের লোভ বাড়ছে। যত সে বাড়ছে তত বাড়ছে বুকে তাদের ভয়ংকর ঘুণপোকার উৎপাত।

এই সমস্ত, আরও অনেক কিছু নিয়েই মংলাদের জীবন। এরা সবাই কেমন অভ্যস্ত হয়ে পড়েছে তাতে। সেই কোন আদ্যিকাল থেকে হাতির পাল চাষের জমিতে, এমন কী ভিটেমাটিতেও উঠে আসছে। মংলা জন্মে অবধি দেখছে। তার তো এখন এককুড়ি বয়েস পার হয়ে গেল। কত রং-ঢং, কালোয়াতি দেখতে দেখতে বড় হলো সে। তাদের গাঁওবুড়াদের একজন, জটাখুড়া তো মাঝেমধ্যেই তার ফ্যাকাসে মাড়ি বার ক’রে বলে, “মানিষে গাছ কাইটব্যে, কাঠ লিবে, ট্যাহা কামাইব্যে…. তব্যে জানোয়ার সব কুথায় যাব্যে, কি খাব্যে হে? তুই উরটা লিবি, উ তুর ঘরে হানা দিব্যে। ইটাই হক কতা।”

মংলাও খানিক বোঝে তো বটে। মাথা নাড়ে। এটাও জানে, এখন সরকার সব কিছুর মালিক। বাপ বলত “পঞ্চাইত ডাইন হাত আর ফরেস্ট আপিস বাঁই হাত র‍্যে! মাঝে শালো ঠিকেদার। তব্যে ওই পাট্টিই সব …….এক্কারে সবকিচ্ছুর মাথার উপরেহে।”

তাদের একটু-আধটু নেকনজরে থাকতে হবে, এ আর এমন কী বড় কথা।

তবে কাজও তো হয়। কেজো লোকও আসে। বনের খানিক ভিতর ধার ধ’রে বিজলি ফেন্সিং হয়েছে। এই যে হুলা পার্টি, সে তৈরি হওয়া থেকে তাদের মাথা পিছু ভাতা, মশালের ব্যবস্থা, কেরোসিন, ডিজেল, পটকা ক্যানেস্তারার নিয়মিত সাপ্লাই, সব হয়েছে। মংলার বাপ তো বটেই, সে নিজেও হুলা পার্টিতে থেকে রাত পাহারা দিয়েছে। টাকা পেয়েছে। হাতির দল নামলে পাট দিয়ে জড়ানো, লোহার জালে মোড়ানো লম্বা মশাল কেমন করে কেরোসিন আর ডিজেলের মিশ্রণে চুবিয়ে লম্বা সময় ধরে জ্বালিয়ে নিতে হয়, তারপর সেই গনগনে আগুন নিয়ে দল পাকিয়ে ডাকাতিয়া হাতির দলের অনেকটা কাছে চলে যেতে হয়, যাতে সেই সম্মিলিত আগুনের তাপ আর ঔজ্জ্বল্য ওদের ভয় পাইয়ে দিতে পারে, সে’সব নিখুঁত করে শিখেছে। সাথে ফাটে পটকা। তবে এই লড়াই কতক্ষণ? যতক্ষণ আগুন জ্বলে। কুড়ি-পঁচিশ মিনিটের মধ্যে কাজটা সেরে নিরাপদ দূরত্বে ফিরে আসতে হয়। অনেক সময় সেই খেদানো হাতির দল ফেরে। আবার তাড়া লাগাতে হয়। কখনও অনেকটা সময় ফাঁক দিয়ে ঘুরপথে ফেরে। তখন ক্ষয়ক্ষতি হয়। তাতে সরকারি ক্ষতিপূরণ ব্যবস্থাও আছে। তার হরেক ফন্দি-ফিকির আছে। মংলার চেয়ে এসব আর কে ভালো করে জানবে। বাপ মরার সরকারি ক্ষতিপূরণ সামান্যই রাখতে পেরেছিল। টাকাটা পেতে ব্যাংক একাউন্ট করা আর সেটা পাইয়ে দেবার দাবিদারদের হাঁ-মুখ বন্ধ করতেই তার অনেকটা বেরিয়ে গেছিল। ক্ষতিপূরণ বটে! এই বয়সেই মংলা কতরকমের ক্ষতিপূরণের গল্প জানে। হাতির উৎপাতের আগেই রাতারাতি ফসল কেটে নিয়েও ক্ষতিপূরণ হয়। হাতির নকল পায়ের ছাপ এঁকে দিলেই হলো। ঘর ভাঙলে তারও এক ক্ষতিপূরণ হয়; ওই টালি-টুলি, বেড়া কিছু খুলে নিতে হয়। তবে প্রভাবশালী হতে লাগে।

একটা ব্যাপার খুব অদ্ভুত লাগে মংলার। আজ সেটাই ভাবাচ্ছে তাকে। গত কয়েক বছর ধ’রে হাতির হামলায় কেন যেন তার জমিতে কোনো আঁচড় পড়েনি। ফসল খুব বেশি ফলাতে পারেনি, তবু সবটা ঘরে উঠেছে। তার ক’টা মাত্র বছর আগের কথা ভাবলে ওর গায়ের রোম খাড়া হয়ে যায়। বুকের ভিতরে কেমন হিম স্রোত খলবল ক’রে চলে। থেঁৎলে যাওয়া বাপের মুখটা, কোটর থেকে ডিমের কুসুমের মতো বেরিয়ে আসা চোখজোড়া, নাকি মরা জোছনায় সামনে এসে দাঁড়ানো কালান্তক যমের মতো এক কালাপাহাড়, কোনটাতে তার বেশি আতঙ্ক হয়, এখনও ঠিক বুঝে উঠতে পারে না। সেই দুর্ঘটনার পর থেকে ধান কাটার সময় এলে, প্রতি রাতে মায়ের ফোঁপানির শব্দ পায় সে। ভাঙা কলিজার ফাঁক দিয়ে গলে আসা  কিছু দলছুট ফিসফাসের শব্দ, “তুই যাইস না বাপ, পাহিরা লাগবি নাহ- রাতিরবেলা যাইস না অ মাঠে!”

মংলা যায় না। ফসল থাকলে রাত পাহারা দিতেই হবে সেটা যেমন ঠিক, পাহারা দিয়েও এই দামালদের রুখে দেওয়া সবসময় সম্ভব হয় না, এটাও ঠিক। তবু সে আর বেরোয় না। অন্যদের হাতে হাতে মশাল জ্বলে। তার জমির আশেপাশে কিছু দেখা যায় না। হুলার আওয়াজ ওঠে কিন্তু তার মাঠে……. ওরা বলে একেক সময় অনেকদূরে, মাঠের পরিধির বাইরে, ধারে ধারে ভারি মতো অন্ধকার যেন নড়েচড়ে ওঠে। কিছু ঠিক বোঝা যায় না। কিছু ঘটেও না। রাত বয়ে যায়। হয়তো ওদের চোখের বিভ্রম।

মংলা পাশ ফিরে শোয়। গাঁও-বুড়া মিটিং হলেই জটাখুড়া বারবার বলে, “ওরে তুদের তিন মাথার ঘিলুতে তেনাদের এক মাথা হয়। বুদ্ধি তেমনই লায়েক বটে। তুদের বুদ্ধিতে তুরা লিজো লিজো কাজটুক ঠিক কইর‍্যে কর তো! কেউ মউয়া, হাড়িয়া, চোলাই, ইসব রাখিস লা ঘরে। দূর দূর থেক্যে উয়ারা বাস পায়। ধ্যেইয়ে আসে, খেয়্যেইয়ে তেজ বাড়ায়, ঘর ভাঙে, চাষজমি চড়াই হয়। শালো খায় কম, মাতাল মনিষ্যির মতো লষ্ট কর‍্যে বেসিই!”

কিন্তু ক’জন বা শোনে সেই পরামর্শ। সে’বারও বাপ বেটায় মিটিং শেষে ঘরে ফিরেছিল। রাতের খাবার শেষে বাপটা এক হাঁড়ি হাড়িয়া সাবড়ে দাওয়ায় এলিয়ে ব’সে চুট্টা ধরায়। পউষের ঠাণ্ডা তখন তাকে আর কাবু করতে পারে না। মংলা মশাল, তেলের জেরি-কেন, ক্যানেস্তারা, লাঠি,  সবকিছু গুছিয়ে নিয়ে বাপ কে ঢুলতে দেখে বলে, “বাপ,  ধুমসে বস্যে আছিস, এট্টু ঘুমায়ে লিবি? আজ বড় বেশি খাইচিস!”

ওর বাপটা তেড়ে মাথা দুলিয়ে ওঠে, “মংলু রে, ঘুম লাই চোক্ষ্যে, ঘুম বড় পাপ হ্যে! হুই পাহাড় থেক্যে গড়ায়ে আসবে রে সব! কান পেত্যে শুন তুই, পায়ের গুড়গুড় শুনিস নাহ?!”

সে’ রাতে সত্যি হাতির পাল নামল পাহাড়-জঙ্গল ভেঙে। হুলার আওয়াজ উঠল। মশাল জ্বেলে, পটকা ফাটিয়ে, ক্যানেস্তারা পিটিয়ে সবাই তখন মাঠে। মংলাদের চাষের জমিতে ঢুকে এসেছে হাতির দল কিন্তু তাড়া খেয়ে দলটা ফিরতে লাগল। হুলা-পার্টি সেই দলের পিছনে আর দুই পাশে, সোৎসাহে তাদের তাড়িয়ে নিয়ে যাচ্ছে। বিপত্তিটা তখনই ঘটল। সময়ের হিসেবে হুলাদের তখনই ফিরতি পথ ধরার কথা। কিন্তু ক্রুদ্ধ মংলার বাপ ফিরতে গিয়েও ঘুরে হাতের মশালটাই ছুঁড়ে মারল সামনের দিকে। ততক্ষণে তার সঙ্গীরা, এমন কী মংলাও কিছুটা পিছিয়ে এসেছে। হঠাৎ বুক কাঁপা প্রবল বৃংহণ। হাতির পুরো দলটাই ঘুরে দাঁড়িয়েছে তখন।

“মংলু রেএএএ!” আতঙ্কিত আর্ত চিৎকার শুনে  ঘুরে দাঁড়ানো মংলু শুধু দেখতে পেল, প্রবল আক্রোশে যেন মহাকাল শুঁড়ে জড়িয়ে আছড়ে ফেলছে এক অসহায় মানুষের শরীর। ছুটে এসে ঝাঁপিয়ে পড়ে সে বাপের শরীরে। থরথর কাঁপে শরীর। মুখ দিয়ে যুগপৎ কান্না জড়ানো গোঙানি হাহাকারের মতো ভাসতে থাকে মিইয়ে যাওয়া জ্যোৎস্নার সাথে। থমকে দাঁড়ায় সেই কালাপাহাড়। নিশ্চল দাঁড়িয়ে থাকে পিছনে পুরো দলটা। সে এগিয়ে আসে। আবার থমকায়। শুঁড় দিয়ে ওর বাপের শরীরের উপর থেকে ঠেলে দেয় মংলাকে। কী করতে চায় ও? মংলার গলায় অদ্ভুত কুঁইকুঁই শব্দ। শোক না আতঙ্ক, নাকি দুয়ের মিশেল কিছু? সময় থমকে যায়। তারপর, অনবরত ফররর ফররর শব্দ ক’রে একটা শুঁড় চ’রে বেড়াতে থাকে মংলার সারাটা শরীরে। হঠাৎই কালাপাহাড় ঘুরে দাঁড়ায়। আস্তে আস্তে ফেরার পথ ধরে গোটা দল। খেয়াল করার মতো অবস্থায় থাকলে মংলা তখন দেখতে পেত, ওদের ফিরতি পথের পায়ের জটলা আর তার ফাঁকে ফাঁকে খুদে দুই বাচ্চাকেও।

আজ কিছুতেই ঘুম নেই মংলার চোখে। রাত অনেক হলো। ক’দিন আগেই ফরেস্ট অফিসের খবর, দলমা থেকে একটা বড় দল ঢুকে পড়েছে। সে অবশ্য প্রায় প্রতিবারই ঢোকে। এ’বার একটু তাড়াতাড়ি। আজ  থেকে থেকেই রাতের পাহাড়ে গুড়গুড় শব্দ বাতাসে ভেসে ফিরছে। উঠে বসে মংলা। আঁধারে দেখে না মাকে, টের পায় তার শ্বাসের চলাচল। পাশের ছোটো চৌপায়ে নিঃসাড়ে ঘুমায়। পায়ে পায়ে দোর খুলে বাইরে বেরিয়ে আসে সে। উঠান ছাড়িয়ে মাটির পথ ধরে কেমন মন্ত্রপূত হাঁটতে থাকে চাষ জমির দিকে। অনেকদিন পর তার এই রাতের অভিযান। ভুতগ্রস্থের মতো এগিয়ে চলে। কাস্তে মাপের এক মরা চাঁদ ঝুলে থাকে আকাশের বুকে।

আবার হুড়মুড় আওয়াজ ভেসে আসে। আজ মংলা একা। চাষ জমিতে নেমে যেতে যেতে হঠাৎ থমকে যায় সে। আলপথ জুড়ে দাঁড়িয়ে কালান্তক যমের মতো এ’ কে? মংলার গায়ে শুঁড় এসে লাগে, মৃদু মৃদু ধাক্কার মতো। ক্রমশ আরও জোরালো হয়। কেন যেন ওর আর ভয় করে না। তবে ঠেলার প্রাবল্যে পায়ে পায়ে পিছু হঠে ঠিক। কিছুটা পিছিয়ে আলের উপরেই ধুপ করে বসে পড়ে। সেই, সেইবারের মতো, যেন একটা কালাপাহাড় ধীর পায়ে সামনে এসে দাঁড়ায়। ফররর ফররর ক’রে  শুঁড়টা টোকা দিতে দিতে ঘুরপাক খায় ওর সারাটা শরীরে। দূরে দূরে ছায়াময় অবয়ব কিছু, অনেকটা স্পষ্ট তখন।

রাতের অন্তিম প্রহর যত ঘনিয়ে আসে মংলার বুক কাঁপা শ্বাস তার মনের গভীরকে বেড় দিয়ে চলাচল করে। এই কালাপাহাড়ই কি তার পিতার হন্তারক?  কী চায় সে? ঠিক তখনই হুড়মুড় শব্দটার প্রাবল্য বেড়ে যায়। কালাপাহাড় ঘুরে দাঁড়ায়। ঘুরে যায় তার দলের অভিমুখ। ওদের মুখনিঃসৃত মৃদু শব্দ তরঙ্গ ক্রমশ উচ্চগ্রামে ওঠে। পায়ে পায়ে এগিয়ে যায় প্রতিরোধ বাহিনীর মতো। মংলার সামনে তখন শুধু শরীর আর শরীরের দেয়াল।

পরম নিশ্চিন্তে সে সেখানেই বসে থাকে। ধানগাছের পূরন্ত মাথাগুলো মৃদুমন্দ হাওয়ায় আপনমনে দোল খায়। তার চাষ জমি ঘিরে ঘিরে হাতির পায়ের ছাপ তখন ছয়লাপ হয়। ধ্বংসের ক্ষতিপূরণ চেয়ে মানুষের আঁকা নকল নয়, আসল টাটকা ছাপ। প্রতিরোধে কেউ বা কারা, নিয়তই ঘুরে ঘুরে প্রায়শ্চিত্ত ক’রে যায়।

রাজ্যের ঘুম ঢেলে নামে মংলার চোখে।

তারিখঃ সেপ্টেম্বর ২৭, ২০২১

Subscribe
Notify of
guest
0 Comments
Oldest
Newest Most Voted
Inline Feedbacks
View all comments

প্রকাশক - Publisher

Site By-iconAstuteHorse